
বাংলা:
***ভাষার মৌলিক অংশ ৪ টি।
***ভাষার ক্ষুদ্রতম একক–ধ্বনি
বাংলা ভাষায় মৌলিক স্বরধ্বনির সংখ্যা–সাত টি
***সাধু ভাষা তৎসম ও গুরুগম্ভীর,নাটক ও সংলাপের জন্য অনুপযুক্ত।
***সাধু ও চলিতের মিশ্রণ–গুরুচাণ্ডালী দোষ
***চলিত রীতি হচ্ছে পরিবর্তনশীল ও তদ্ভব শব্দবহুল
***ধ্বনিতত্ত্বে বর্ণ সন্ধি ণত্ব বিধান ষত্ব বিধান আলোচিত হয়.
***শব্দ তত্ত্বের অপর নাম রূপ তত্ত্ব, এই অংশে আলোচিত হয়–উপসর্গ,বিভক্তি, লিঙ্গ,বচন, কারক, সমাস, ক্রিয়ার কাল ও পুরুষ।
গঠন অনুসারে বাক্য তিন প্রকার
.
কুলা,ডাব–দেশি শব্দ
চন্দ্র,নক্ষত্র,ভবন–তৎসম শব্দ
জ্যোৎস্না,গৃহিণী–অর্ধ-তৎসম
চশমা,তারিখ,কারখানা,আমদানি, রপ্তানি–ফারসি শব্দ
আদালত,কলম,মহকুমা–আরবি শব্দ
দারোগা,বাবুর্চি, কাচি–তুর্কি শব্দ
চাবি,গির্জা,বালতি,আনারস, পেয়ারা–পর্তুগিজ শব্দ
রিক্সা–জাপানি শব্দদ
চাহিদা–পাঞ্জাবি শব্দ
হরতাল–গুজরাটি শব্দ
চৌহদ্দি–ফারসি+আরবি
হেড মৌলভী–ইংরেজি+ফারসি
.
গায়ক–যৌগিক শব্দ
পঙ্কজ–যোগরূঢ় শব্দ
.
***যেকোনো ব্যাকরণ বই থেকে অল্পপ্রাণ, মহাপ্রাণ,ঘোষ ও অঘোষ ধ্বনি ভালো করে পড়ে করে যেতে হবে।
***নাসিক্য ধ্বনি পাঁচটি–ঙ,ঞ,ণ,ন,ম
***ড়–একটি তাড়নজাত ধ্বনি।
.
বিভক্তিহীন নাম শব্দকে বলে প্রাতিপাদিক।
.
মাত্রাহীন বর্ণ দশটি। অর্ধমাত্রা আটটি
.
জ্ঞ–জ+ঞ
ঞ্জ–ঞ+জ
হ্ম–হ+ম
ক্ষ্ম–ক+ষ+ম
ক্ষ–ক+ষ
ষ্ণ–ষ+ণ
হ+ন–হ্ন
.
বিরাম চিহ্ন,কমাতে বিরতি দিতে হয়–১ বলতে যে সময় লাগে,দাঁড়িতে–এক সেকেন্ড,সেমিকোলনে–১ বলার দ্বিগুণ সময়,হাইফেন–থামার প্রয়োজন নেই।
.
পাশাপাশি দুই শব্দের মিলনকে সন্ধি বলে।
সন্ধির প্রধান সুবিধা উচ্চারণগত সুবিধা।
.
নী+অন–নয়ন
নৌ+ইক–নাবিক
সম+চয়–সঞ্চয়
জন+এক–জনৈক
গো+এষণা–গবেষণা
সদ্যোজাত–সদ্যঃ+জাত
শুভ+ইচ্ছা–শুভেচ্ছা
বাচঃ+পতি–বাচস্পতি
পরি+ঈক্ষা–পরীক্ষা
তনু+ঈ–তন্বী
ইতি+আদি–ইত্যাদি
রত্ন+আকর–রত্নাকর
জান+এক–জৈনিক
মনঃ+রম–মনোরম
গৈ+অক–গায়ক
উপরি+উক্ত–উপর্যুক্ত
ক্ষুধা+ঋত–ক্ষুধার্ত
পর+পর–পরস্পর
দ্বীপ+অয়ন–দ্বৈপায়ন
বাক+আড়ম্বর–বাগাড়ম্বর
বন+পতি–বনস্পতি
ষট+ঋতু–ষড়ঋতু
রবীন্দ্র–রবি+ইন্দ্র
পদ+হতি–পদ্ধতি
সতী+ঈশ–সতীশ
নব+ঊঢ়া–নবোঢ়া
ভাস+বর–ভাস্কর
আবিঃ+কার–আবিস্কার
বাক+দান–বাগদান
.
নিপাতনে সিদ্ধ স্বরসন্ধি
কুল+অটা–কুলটা,প্রৌঢ়,গবাক্ষ
.
নিপাতনে সিদ্ধ ব্যঞ্জনসন্ধি
আশ্চর্য,বৃহস্পতি,পরস্পর
.
প্রাতরাশ–প্রাতঃ+রাশ
নিঃ+রব–নীরব
দুর্যোগ–দুর্যোগ
অহঃ+অহ–অহরহ
.
নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ–কুলটা,বিধবা
নিত্য পুরুষবাচক শব্দ–কবিরাজ,কৃতদার
.
পুরুষবাচক শব্দের দুটো স্ত্রীবাচক শব্দ–ননদ
.
বচন অর্থ সংখ্যার ধারণা
.
খাঁটি বাংলা উপসর্গ–২১ টি
.
নিশীথ রাতে বাজে বাঁশি, বাক্যে নিশীথ কোন পদ–বিশেষ্যের বিশেষণ।
.
এ মাটি সোনার বাড়া,সোনা–বিশেষণের অতিশায়ন।
.
মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছেন–মা,প্রযোজক কর্তা
বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খায়।এখানে বাঘে-মহিষে–ব্যতিহার কর্তা
.
এখন গোল্লায় যাও–মিশ্র ক্রিয়া
.
সাইরেন বেজে উঠল–যৌগিক ক্রিয়াপদ
.
মোড়ক,খেলনা–বাংলা কৃৎ প্রত্যয়
.
প্রকৃতি-প্রত্যয়
জাল+ইয়া–জেলে
শ্রৎ+ধা+অ+আ–শ্রদ্ধা
বচ+তব্য–বক্তব্য
জাগৃ+ইত–জাগরিত
নী+অন–নয়ন
প্রিয়-ইমন–প্রেম
দুল+অনা–দোলনা
বচ+ক্তি–উক্তি
মহৎ+ইমন–মহিমা
.
ব্যাসবাক্যকে সমাস বাক্য বা বিগ্রহবাক্যও বলা হয়।
সমাস নিষ্পন্ন পদটির নাম–সমস্তপদ
.
দম্পতি–জায়া ও পতি–দ্বন্দ্ব সমাস
দুধে-ভাতে,জলে-স্থলে–অলুক দ্বন্দ্ব
.
জ্যোৎস্নারাত,সিংহাসন,স্মৃতিসৌধ–মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস।
.
কাজলকালো,তুষারশুভ্র,অরুণরাঙ্গা–উপমান কর্মধারয়
.
জজ সাহেব–কর্মধারয়
.
চাঁদমুখ,পুরুষসিংহ–উপমিত কর্মধারয়
.
মনমাঝি, বিষাদ সিন্ধু–রূপক কর্মধারয়।
.
পূর্বপদে বিভক্তি লোপ পেয়ে যে সমাস হয়,তাকে তৎপুরুষ সমাস বলে।
গুরুভক্তি,হজ্জযাত্রা–চতুর্থী তৎপুরুষ
রাজুত–ষষ্ঠী তৎপুরুষ
হরবোলা,খেচর,পকেটমার–উপপদ তৎপুরুষ
শতাব্দী,ত্রিভুজ–দ্বিগু সমাস
.
হাতাহাতি,মারামারি, কানাকানি, লাঠালাঠি–ব্যতিহার বহুব্রীহি
.
আশীবিষ- বহুব্রীহি
.
কারক ছয় প্রকার
টাকায় টাকা আনে–কতৃ কারকে সপ্তমী।
ডাক্তার ডাক- কর্ম কারকে শূন্য
টাকায় কী না হয়–করণ কারকে সপ্তমী
শিকারী বিড়াল গোঁফে চেনা যায়–করণে সপ্তমী
এ (কলমে) ভালো লেখা হয়–করণে সপ্তমী
ভিখারিকে ভিক্ষা দাও– সম্প্রদানে চতুর্থী
গুরু জানে ভক্তি কর– সম্প্রদান কারক
টাকায় টাকা হয়–অপাদানে সপ্তমী
তিলে তৈল হয়–অপাদানে সপ্তমী
গাড়ি স্টেশন ছাড়লো বাক্যে স্টেশন অপাদানে শূন্য
সর্বাঙ্গে ব্যথা,(ঔষধ) দিব কোথা–কর্মকারকে শূন্য
।
যে পরিশ্রম করে,সে সুখ লাভ করে–মিশ্র বাক্য বা জটিল বাক্য।
তার বয়স হয়েছে কিন্তু বুদ্ধি হয়নি–যৌগিক বাক্য।
বিপদে মোরে রক্ষা করো এ নহে মোর প্রার্থনা–জটিল বাক্য
.
বিপরীত শব্দ
.
অর্বাচীন-প্রাচীন
অমৃত-গরল
ব্যক্ত-গুঢ়
খাতক–মহাজন
তাপ-শৈত্য
অলীক-সত্য
আদি-অন্ত
গৃহী–সন্ন্যাসী
আকুঞ্জন-প্রসারণ
ঐহিক-পারত্রিক
বিধি-নিষেধ
চঞ্চল–স্থির
বিগ্রহ–সন্ধি
ভূত-ভবিষ্যৎ
বর্ধমান–ক্ষীয়মাণ
সংশয়-প্রত্যয়
সৌম্য-উগ্র
জঙ্গম–স্থাবর
অতিকায়–ক্ষুদ্রকায়
.
সমার্থক শব্দ
.
অগ্নি,আকাশ,অশ্ব,চন্দ্র,পর্বত,বাতাস,সমুদ্র,সূর্য
.
এক কথায় প্রকাশ
.
যে উপকারীর অপকার করে–কৃতঘ্ন
হাতির ডাক–বৃংহতি
যা লাফিয়ে চলে–প্লবক
ছন্দে নিপুন যিনি–ছান্দসিক
যা কষ্টে নিবারণ করা যায়–দুর্নিবার
যে ভবিষ্যৎ না ভেবে কাজ করে–অবিমৃষ্যকারী
দিন ও রাতের সন্ধিক্ষণ–গোধূলি
যার চক্ষু লজ্জা নেই–নির্লজ্জ
কর্মে যার ক্লান্তি নাই–অক্লান্ত কর্মী
যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ–শ্বাপদসংকুল
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি–ইতিহাসবেত্তা
তা সহজে অতিক্রম করা যায় না–দূরতিক্রম্য
কোথাও উঁচু কোথাও নিচু–বন্ধুর
অক্ষির সমীপে–সমক্ষ
কর দান করে যে করা যে–করদ
যে নারীর স্বামী ও পুত্র নেই–অবীরা
একবার ফল দিয়ে যে গাছ মারা যায়–ঔষধি
যে মেয়ের বিয়ে হয়নি–অনূঢ়া
যিনি বক্তৃতা দানে পটু–বাগ্মী
যার দুই হাত সমান ভাবে চলে
–সব্যসাচী
সাপের খোলস–নির্মোক
যা জল দেয়–জলদ
জয়ের জন্য যে উৎসব–জয়ন্তী
যে ভূমিতে ফসল জন্মায় না–ঊষর
যা কষ্টে লাভ করা যায়–দুর্লভ
জানার ইচ্ছা–জিজ্ঞাসা
যা বলা হয়নি–অনুক্ত
হনন করার ইচ্ছা–জিঘাংসা
যে শুনেই মনে রাখতে পারে–শ্রুতিধর
যার কোন উপায় নেই–নিরুপায়
ইন্দ্রকে জয় করেছে যে–ইন্দ্রজিৎ
যা পূর্বে ছিল এখন নেই–ভূতপূর্ব
কষ্টে লাভ হয় যা–দুর্লভ
মন না মতি–অস্থির মানব মন
মৃতের মতো অবস্থা–মুমূর্ষ
.
বাগধারা
.
উড়নচণ্ডী–অমিতব্যয়ী
কংস মামা–নির্মম আত্মীয়
অক্কা পাওয়া-মরে যাওয়া
ব্যাঙের সর্দি-অসম্ভব ঘটনা
বর্ণচোরা-কপটচারী
ভূষণ্ডির কাক-দীর্ঘায়ু ব্যক্তি
চাঁদেরহাট–প্রিয়জন সমাগম
তাসের ঘর-ক্ষণস্থায়ী
হাত ভারি–কৃপণ
আমার বিষ-অর্থের কুপ্রভাব
উজানের কৈ–সহজলভ্য
উত্তম-মধ্যম–প্রহার
অষ্টরম্ভা–ফাঁকি
রাবণের চিতা–চিরশান্তি
রামগরুড়ের ছানা–গোমড়ামুখো লক
নেই আকড়া–একগুঁয়ে
ঢাকের কাঠি–মোসাহেব
আমড়া কাঠের ঢেঁকি-অপদার্থ
আটকপালে–হতভাগ্য
আমবস্যার চাঁদ-দুর্লভ বস্তু
জলে কুমির ডাঙায় বাঘ — উভয়দিকে বিপদ
শাখের করাত-দুদিকেই বিপদ
শকুনি মামা–কুচক্রী লোক
অরণ্যে রোদন–বৃথা চেষ্টা
অর্ধচন্দ্র গলা–ধাক্কা দেয়া
আমড়াগাছি করা–তোষামোদি করা
গাছপাথর–হিসাব-নিকাশ
গৌড়চন্দ্রিকা–ভূমিকা
কেতাদুরস্ত–পরিপাটি
গড্ডালিকা প্রবাহ–অন্ধ অনুকরণ
গোঁফ খেজুরে–নিতান্ত অলস
ধর্মের ষাঁড়–অকর্মণ্য
গুড়ে বালি–আশায় নৈরাশ্য
নিরানব্বইয়ের ধাক্কা–সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি
তোষামোদকারী অপদার্থ
কেতাদুরস্ত–পরিপাটি
আতে ঘা–মনে কষ্ট
চক্ষুদান করা–চুরি করা
কাঁঠালের আমসত্ত্ব–অসম্ভব ব্যাপার
চোখের বালি –শত্রু
ঠোঁটকাটা–স্পষ্টভাষী
চিনির বলদ নিষ্ফল পরিশ্রম
.
শুদ্ধবানান:
.
পিপীলিকা,পুরস্কার,পরিষ্কার,দুরবস্থা,শ্রদ্ধাঞ্জলি,সমীচীন, বিভীষিকা,নিরীক্ষণ
স্বায়ত্তশাসন,বাল্মীকি, বুদ্ধিজীবী,ইতঃপূর্বে নিশীথিনী,তিতিক্ষা,গীতাঞ্জলি,মুমূর্ষু,মুহুমুর্হু
আকাঙ্ক্ষা,গীতাঞ্জলি,আদ্যাক্ষর,মনীষী।
.
পঙক্তি ও উদ্ধৃতি:
.
সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই–চন্ডীদাস
ধনধান্যে পুষ্পে ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা
–দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
হে বঙ্গ ভান্ডারে তব বিবিধ রতন–মাইকেল মধুসূদন দত্ত
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি–মদনমোহন তর্কালঙ্কার
মোদের গরব মোদের আশা আ মরি বাংলা ভাষা অতুল প্রসাদ সেন
.
উপাধি
.
কিশোর কবি–সুকান্ত ভট্টাচার্য
আলাওল-মহাকবি
বিহারীলাল চক্রবর্তী–ভোরের পাখি
মুকুন্দরাম দাস–চারণ কবি
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত–যুগ সন্ধিক্ষণের কবি
হেমচন্দ্র–বাংলার মিল্টন
মুকুন্দরাম চক্রবর্তী-কবিকঙ্কন
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত–ছন্দের যাদুকর
.
ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক রচনা
আরেক ফাল্গুন–জহির রায়হান
কবর–মুনীর চৌধুরী
.
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক
পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়–সৈয়দ শামসুল হক
.
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস
চিলেকোঠার সেপাই–আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
রাইফেল রোটি আওরাত–আনোয়ার পাশা নিষিদ্ধ লোবান–সৈয়দ শামসুল হক
জাহান্নাম হইতে বিদায়–শওকত
ওসমান
হাঙ্গর নদী গ্রেনেড–সেলিনা হোসেন
এ গোল্ডেন এজ–তাহমিনা আনাম।
আগুনের পরশমণি–হুমায়ূন আহমেদ
.
জীবন থেকে নেয়া চলচ্চিত্রটির পরিচালক জহির রায়হান।
.
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির গীতিকার আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী।
.
খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু যা আসতে পারে–
Hand out–জ্ঞাপনপত্র
Wishdom–প্রজ্ঞা
excise duty–আবগারি শুল্ক
customer goods–ভোগ্যপণ্য
Custom–প্রথা
Ordance–অধ্যাদেশ
Lexicography–অভিধানত্ত্ব
দিবারাত্রির কাব্য একটি–উপন্যাস
সার্থক বাক্যের গুণ তিনটি–আকাঙ্ক্ষা,যোগ্যতা,আসত্তি
রোহিণী চরিত্র–কৃষ্ণকান্তের উইল
অপু দুর্গা–পথের পাঁচালি
নীলদর্পণ নাটকের বিষয়বস্তু–নীলকরদের অত্যাচার
বীরবল প্রমথ চৌধুরীর ছদ্মনাম
ভানুসিংহ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছদ্মনাম
রণসংগীতের রচয়িতা–কাজী নজরুল
সমাচার দর্পণ পত্রিকার সম্পাদক–মার্শম্যান
ক্রিয়াপদের মূল অংশকে বলে–ধাতু
.
রচিত গ্রন্থ:
.
কারাগারের রোজনামচা,অসমাপ্ত আত্মজীবনী–বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বাঙ্গালা ভাষার ইতিবৃত্ত–মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা–সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
শাহনামা–ফেরদৌসী
গাজী মিয়ার বস্তানী–মীর মশাররফ হোসেন
আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতাটি–আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
সাত সাগরের মাঝি কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা ফররুখ আহমদ
সঞ্চিতা–কাজী নজরুল
সঞ্চয়িতা–রবীন্দ্রনাথ
কায়কোবাদের মহাশ্মশান–পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ নিয়ে।
.
ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানে রচিত উপন্যাস–চিলেকোঠার সেপাই।
.
আশা রাখছি, উল্লিখিত বাংলা সাজেশনটি থেকে অনেকগুলো প্রশ্ন হুবহু কমন পাবেন।
.
মন-মেজাজের Equanimity থাকলে ইংরেজি আর গণিত নিয়েও এমন একটা চূড়ান্ত সাজেশন
দেবার চেষ্টা করব।
.
এবার কন টিকেটের জন্য আমাকে কী বকশিশ দেবেন।আর এত এত পরিশ্রম করলাম,সে জন্য আমার বকশিশ কী হওয়া উচিত।