পানি বন্দী ও ভাঙন কবলিত এলাকার খোঁজ নিচ্ছেন রহমতপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিলন মৃধা
আরিফ হোসেন আরিফ হোসেন
বাবুগঞ্জ প্রতিনিধি

পানি বন্দী ও ভাঙন কবলিত এলাকার খোঁজ নিচ্ছেন রহমতপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান
বাবুগঞ্জ প্রতিনিধি: সুগন্ধা ও আড়িয়াল খাঁ নদী বেষ্টিত বাবুগঞ্জের রহমতপুর ইউনিয়ন। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিন্ম চাপ ও অতিবৃষ্টির ফলে ওই দুই নদীর পানি বিপদসীমার উপর থেকে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে রহমতপুর ইউনিয়নের রামপট্টি, মহিষাদি,ক্ষুদ্রকাঠী, লামচর ক্ষুদ্রকাঠী রাজগুরু এলাকার সাধারন মানুষ পানি বন্দী হয়ে পরেছে। বেশ কিছু যায়গায় ভাঙন তীব্র আকার ধারন করেছে। সোমবার দিনভর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মৃধা মুহাম্মদ আক্তার উজ জামান মিলন তার পরিষদের সদস্যদের নিয়ে দিনভর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে পানি বন্দী পরিবারগুলো এবং নদী ভাঙন এলাকার সাধারন জনগনের খোঁজ নিয়েছেন।
রবিবার রাতে উত্তর ক্ষুদ্রকাঠী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন নদী ভাঙনের খবর শুনে তিনি সেখানে ছুটে যান। পরিদর্শন করেন নদী ভাঙনের ঝুঁকিতে থাকা বরিশাল এয়ারপোর্টের রানওয়ের উত্তর প্রান্ত।
রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মৃধা মুহাম্মদ আক্তার উজ জামান মিলন বলেন, নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়া ও অতি বৃষ্টির কারনে আমার ইউনিয়নের বেশ কিছু গ্রামের মানুষ পানি বন্দী হয়ে অসহায় হয়ে পরেছে। তাদের খোঁজ নিচ্ছি। নদী ভাঙনের ফলে গৃহহীন হয়ে পরার উপক্রম হচ্ছে বেশ কিছু পরিবার। আমি ঘুরে ঘুরে মানুষের সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের জন্য জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রসাশন, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সকল পর্যায়ে কথা বলছি। মানুষের কষ্ট লাঘবে আমি কাজ করে যাচ্ছি।