মা-মেয়েকে রশি বেঁধে নির্যাতন; ‘পলাতক’ হলেও প্রকাশ্যেই ঘুরছেন চেয়ারম্যান
জি এম নিউজ জি এম নিউজ
নিউজ এডিটর

# কক্সবাজারের চকরিয়া উপজে’লার হারবাংয়ে মা-মে’য়েসহ ৫ জনকে নি’র্যাতনকারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিরানুল ইস’লাম এখনো অধ’রা রয়েছেন। পু’লিশের খাতায় তিনি পলাতক থাকলেও আত্মগো’পনে থেকে নিয়মিত ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। দলীয় বৈঠকেও নিয়মিত তার উপস্থিতি দৃশ্যমান।
শুক্রবার উপজে’লার চেয়ারম্যানদের নিয়ে একটি বৈঠকেও তিনি উপস্থিত ছিলেন। এ ধরনের একটি ছবি ফেসবুকে ভাই’রাল হলে সচেতন মহলের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। চেয়ারম্যান মিরানের বি’রুদ্ধে একটি মা’মলায় গ্রে’ফতারী পরোয়ানা থাকলে তিনি এখনো গ্রে’ফতার হননি।
# প্রসঙ্গত, গত ২১ আগস্ট মা-মে’য়েসহ ৫ জনকে গরু চো’র অ’পবাদ দিয়ে রশি বেঁধে দ্বিতীয় দফায় নি’র্যাতনের ঘটনায় চেয়ারম্যানকে প্রধান আসামী করে চকরিয়া থা’নায় একটি মা’মলা দায়ের হয়। ওই মা’মলায় পু’লিশ তাকে খুঁজলেও তিনি পলাতক থাকায় গ্রে’প্তার করতে পারেনি পু’লিশ। একইভাবে এ ঘটনায় চকরিয়া সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আ’দালতের বিচারক রাজিব কুমা’র দেব স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে একটি মা’মলা দায়ের করেন।
ওই মা’মলায় চকরিয়া সার্কেলের সহকারী পু’লিশ সুপারকে ত’দন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়। গত ৬ সেপ্টেম্বর ত’দন্ত প্রতিবেদন দাখিলের পর বিচারক চেয়ারম্যানের বি’রুদ্ধে গ্রে’ফতারী পরোয়ানা জারী করেন।
# এছাড়া মা-মে’য়েসহ ৫ জনকে নি’র্যাতনের ঘটনায় জে’লা প্রশাসনের গঠিত স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক শ্রাবস্তী রায়কে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি ত’দন্ত কমিটি এ ঘটনা ত’দন্ত করেন। ত’দন্ত শেষে ৬ সেপ্টেম্বর জে’লা প্রশাসকের বরবারে প্রতিবেদন দাখিল করেন ওই কমিটি। হারবাং পু’লিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক আমিনুল ইস’লাম বলেন, ‘তাকে ধ’রা না ধ’রা এটা আইনের বিষয়।’