
এ বছরের মার্চের মাঝামাঝি করনার প্রভাবে ঘরবন্দী হয় সাধারণ মানুষ
সড়কে শূন্যের কোঠায় নেমে আসে যানবাহনের সংখ্যা।তবে সহকারের নির্দেশনায় শৈথিল্য আসলে দীর্ঘ ছয় মাসেরও বেশি সময় পরে আবারও পূরানো চেহারায় নগরের সড়ক।
গভীর পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলেও চাপ বেড়েছে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে তীব্র হচ্ছে যানজট।বিগত সময় ট্রাফিক ব্যাবস্থপনায় ঢিলেঢালা ভাবকে পূঁজি করে অনেকে এখনো শৃঙ্খলা ফিরেনি যারা মানছেন তাঁরাও দোষষেন একে অপরকে।
শর্ত থাকলেও গণপরিবহনে এখমো চোখে পোড়ছে স্বাথ্যবিধি না মানার প্রবণতা,অজুহাত ছিল বরাবরই মতই।ট্রাফিক পুলিশ বলছে শড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা। ট্রাফিকের উপরস্থ কর্মকর্তারা বলছেন মানবিক কারনে কয় এক মাস ছাড় দেওয়া হলেও যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি হওয়ায় বিশৃঙ্খলা
শড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর হবেন তাঁরা। সড়কের শৃঙ্খলা ও গণপরিবহনে সামজিক স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে ব্যক্তি সচেতনতার বিকল্প নেই বলে মনে করেন ট্রফিক বিভাগ।