
যুবলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট এবং কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক কাজী আনিসুর রহমানকে নিয়ে কোনো ধোঁয়াশা নেই। তারা আ’ইনশৃংখলা বাহিনীর হে’ফাজতেই আছে। কৌশলগত কারণে তাদেরকে আ’ট’কের খবর প্রকাশ করা হচ্ছে না।
আ’ইনপ্রয়োগকারী সংস্থার একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, সম্রাট এবং আনিসের কাছ থেকে ক্যা’সিনো ব্যবসার উৎস, কারা কারা জ’ড়িত, কাদেরকে অর্থায়ন করা হতো এবং কাদের ম’দদে এই ক্যা’সিনো পরিচালিত হতো সে ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।
গো’য়েন্দা সংস্থাগুলো নিশ্চিত হয়েছে যে, ক্যা’সিনো ব্যবসা শুধুমাত্র সম্রাট একা বা যুবলীগ-আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতার হাতে পরিচালিত হয়নি। এর পেছনে একটা চ’ক্র রয়েছে। সেই চ’ক্রকে খুঁজে বের করার জন্য সম্রাট’কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
সূত্রগুলো জানাচ্ছে, প্রকাশ্যে আ’ট’ক দেখানো হলে এ নিয়ে গুঞ্জন তৈরি হয় এবং তথ্য প্রাপ্তিতে বাধা সৃষ্টি হয়। খালেদ এবং জি কে শামীমকে আ’ট’কের পর এই অ’ভিজ্ঞতা হয়েছে আ’ইনপ্রয়োগকারী সংস্থার। এজন্য খালেদ আ’ট’ক হওয়ার পর কোনো তথ্যই প্রকাশ করা হচ্ছে না। সেজন্য কৌ’শলগত কারণেই সম্রাটের আ’ট’কের খবরও গো’পন রাখা হয়েছে। এর মূল কারণ হলো পেছনের গ’ডফা’দারদেরকে খুঁজে বের করা।
অন্যদিকে আনিসকে জি’জ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে মূলত কী’ভাবে তারা যুবলীগের নেতৃত্বে এসেছে সে বিষয়ে। বিভিন্ন সময় অ’ভিযোগ উঠেছে যে, যুবলীগে অর্থের বিনিময়ে পদ দেওয়া হয়েছে এবং নানারকম কমিটি বাণিজ্য হয়েছে, সেগুলোর সত্যতা যাচাই করার জন্য আনিসকে জি’জ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পাশাপাশি আনিস কী’ভাবে গত ১০ বছরে ফুলেফেঁপে উঠলো তারও তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।
আ’ইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সূত্রগুলো বলছে যে, সম্রাট-আনিসের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রাপ্তির পর আনুষ্ঠানিকভাবে আ’ইন প্রক্রিয়া শুরু হবে।