
গাজীপুরের নগরহাওলা গ্রামের একই পরিবারের পাঁচ সদস্য নেপালে বিধ্বস্ত ইউ এস বাংলা বিমানে ছিলেন। বিমানে উঠার আগে তারা ফেসবুক পোস্ট দেয়।
তাদের মধ্যে উপজেলার নগরহাওলা গ্রামের মৃত শরাফত আলীর ছেলে ফারুক আহমেদ প্রিয়ক (৩২), তাঁর স্ত্রী আলমুন নাহার এ্যানি (২৫), তাদের এক মাত্র সন্তান তামাররা প্রিয়ক (৩), নগরহাওলা গ্রামের তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে মেহেদী হাসান মাসুম (৩৩) ও তাঁর স্ত্রী সাঈদা কামরুন্নাহার স্বর্ণা আক্তার (২৫)।
ফারুক পেশায় একজন ফটোগ্রাফার ছিলেন, মেহেদী হাসান পেশায় ব্যবসায়ী ছিলেন। ফারুক ও মেহেদী হাসান সম্পর্কে মামাতো ফুফাতো ভাই।
ফারুক আহমেদ প্রিয়কের মা ফিরোজা বেগম জানান, দুর্ঘটনার পর একমাত্র শিশুকন্যা তামাররাকে ছাড়া পরিবারের সকলকে তারা টিভিতে দেখতে পেয়েছেন। তাঁরা উভয় পরিবারই ভ্রমণের উদ্দেশ্যে নেপাল যাচ্ছিলেন।
স্বর্নাকে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না।